সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট …..
ঢাকার কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৬ জুলাই) রাতে ডুবে যাওয়া ওয়াটার বাসটিতে বালুবোঝাই একটি বাল্কহেডের ধাক্কা লেগেছিল। এই ওয়াটার বাসে ৫০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন।
নৌ পুলিশ জানিয়েছে, যাত্রীদের মধ্যে অর্ধেক সংখ্যক সাঁতরে তীরে উঠতে পেরেছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে কয়েকজনকে। তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ১০ থেকে ১৫ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান মারুফ ঘটনাস্থল থেকে জানান, বাল্কহেডের ধাক্কায় ওয়াটার বাসটি ডুবে গেছে। বাল্কহেডটি পুলিশের হেফাজতে আছে।
তিনি বলেন, এতে ৫০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। ২৫ জনের মতো সাঁতরে তীরে উঠতে পেরেছেন। কয়েকজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রেজাউল করিম বাংলানিউজকে বলেন, রাত সোয়া ৮টার দিকে শ্যামবাজার থেকে কেরানীগঞ্জের তেলঘাট যাওয়ার পথে বুড়িগঙ্গায় একটি বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সরকারি একটি ওয়াটার বাস ডুবে গেছে। এই ঘটনায় নৌ পুলিশ উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ জন নিখোঁজ রয়েছে বলে আমরা ধারণা করছি। রাত হওয়ার কারণে ওয়াটার বাসে যাত্রীর সংখ্যা বেশি ছিল।